
সারাদেশের মানুষ-জনে
মনের মোহে শান্তি পেতে,
ছুটে চলে, কক্সবাজারের সমুদ্রেতে ।
নেশার মতই কর্ম ফেলে
বৌয়ের চাপে, ঝিয়ের খুশি,
ছেলের বায়না মায়ের আদেশ,
যেতে হবে সমুদ্রেতে।
টিকেট কাটো,গাড়ি ধরো,
তেপান্তরের ঘূর্ণিঝড়ে,
যায় চলে যায় সমুদ্রেতে ,
হোটেল বুকিং খাবার দাবার,
সবকিছুতেই বাড়তি কারবার।
কোথায় রেখে কোথায় যাবো
একেক জনের বায়না হরেক,
লাবনী আর কলাতলী,
সুগন্ধাটা মাঝামাঝি।
হিমছড়ি আর ইনানী বিচ,
দেখাতে ভালো রয়েল টিউলিপ।
সবকিছুতেই খরচ বেজায়,
সিজন বুঝে গেলে গো ভাই,
ফিফটি পার্সেন্ট খরচ বাচাই ।
তিন আর দশ নম্বরে,আশংকা যে ঘূর্ণিঝড়ে,
সকল কিছুর পরেও দেখি, সমুদ্রের ঐ সৈকতে যাই।
ভোর বেলাতে সূর্য উদয়
শেষ বিকেলে সূর্যাস্ত
সাগর পাড়ের মিতালী ঐ
আমার কাছে লাগে ভালো।
কোলাহল আর ঢেউয়ের আওয়াজ।
মনটা করে শান্ত নির্মল প্রফুল্লতায় ভরা,
সাগর দেখি,আওয়াজ শুনি, সবকিছু যাই ভূলি।
রাতের সাগর আরো বেজায়,
ঢেউয়ের হাওয়া গর্জন গোলি।
খরচ করি, খরচ বাচাই,সমুদ্রেতে যাই ।
কক্সবাজারের সৈকতের ঐ,
ভ্রমণ ভালো, মনের খোরাক পাই।
বৃথা নয়কো সমুদ্র ভ্রমণ,পুষছে ষোল আনাই।