বহুমাত্রিক প্রতিভাবান পূরবী দাশ গুপ্তা। পেশায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। বাবা সুনীল দাশ গুপ্ত, মাতা খেলা দাশ গুপ্ত। স্বামী প্রদীপ কুমার দাশ। জন্ম নোয়াপাড়া চা
বাগান।০৩/০৪/১৯৬৮ স্তায়ী ঠিকানা মৌচাক ঢাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা এম এ (বাংলা)। শখ লেখালেখি করা, ভ্রমণ দেশ বিদেশ। বইপড়া, আবৃত্তি শোনা।
প্রথম লেখা নবম শ্রেণী স্কুল দেয়ালিকা। চিত্রালী মাসিক মেগাজিন,১৯৮২, পত্রমিতালী সাপ্তাহিক মেগাজিন চিঠি লিখে চিঠি বন্ধু হওয়া ১৯৮৫
প্রথম বই___ ভালোবাসার কাব্য কলি। ২০২৪
তারপর সরকারি চাকরি
আমি শিক্ষক হলাম, আমি যা বলি আমার সামনে
বসা ৫০ জন শিশু মনোযোগ দিয়ে শুনে।
সেই আনন্দে আমি হয়ে গেলাম পরিবেশ বান্ধব
শিক্ষক।
ঝরে পড়া শিশুদের ভালোবাসা দিয়ে স্কুল গামী
করা,ইটভাটার শিশু শ্রমিকদের স্কুলে এনে ভর্তি করে
হাইস্কুল কলেজ পাশ করে একটা চেয়ার পর্যন্ত
পৌঁছে দেওয়া।
অতপরঃ বিয়ে____ তিন সন্তান।
১, ছেলে __২, মেয়ে___ ৩, মেয়ে।
ছেলে___ পড়াশোনা শেষ করে Aiub
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
লেকচারার।
মেয়ে___ শিপিং ইন্টারন্যাশনাল এ জব।
রোটারিয়ান।
ছোট মেয়ে ___ ইনডিপেনডেন্স ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ জুনিয়র অফিসার এডমিন।
আমি বী,বাড়িয়া জেলা নাসির নগর থানা
গ্রাম গোর্কন, মুক্তা গর্ভিনি মাতা।
এই সময়টা লেখালেখি আমার ডায়েরিতে সীমাবদ্ধ
ছিল। চাকরি, সংসার সন্তান সব মিলিয়ে আমি ছিলাম
পাঠক। সেরা পাঠক।
তবে বাচ্চাদের মাঠে ফুটবল খেলায় ধারাভাষ্য,
স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সন্চালনা করা,
ষ্টল করা, কাব স্কাউট বেসিক কোর্স সমাপ্ত করা
কাব লীডার আমি।
আমি সেচ্ছায় অবসরপ্রাপ্ত। এখন লেখালেখি
জগতে পুরো মনোযোগ দিতে পারি।
প্রতিদিন ৪/৫ টি পেইজে লেখা পোস্ট করি।
সংসপ্তক, কুঞ্জছায়া, পেন্সিল, জোৎস্নাবাসী।
তাছাড়া বিভিন্ন পত্রিকাতে লেখা প্রকাশিত হচ্ছে।
নিউজ ২৪ ডট কম,সময়ের খেয়া, আরো কিছু
পত্রিকায়।
আমি ছোট গল্প আর কবিতা লেখালেখি করি।
আমার বন্ধু*__ পথশিশু, পথকুকুর, ট্রান্সজেন্ডার
মেয়ে।আমি রাস্তায় ওদের সাথে কথাবলি।
ফুল বিক্রি করে যে শিশু।
বাকী সময় লেখালেখিতে ডুবে যাই।
আমার লেখার মেসেজ__ ভালোবেসে পৃথিবীকে
করি জয়।ছোট্ট এ জীবনে ভালোবাসা সংগে নিয়ে
বাঁচি।
ভালোবাসায় ভালোবেসে সবাইকে আগলে রাখি।
জীবন মানে ভালোবাসা।
পূরবী গুপ্তা--- writer
অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা
০৯/০৭/২০২৪
সম্পাদক ঃ নূরুল ইসলাম নুরচান
মোবাইল ঃ ০১৭১৫-৩৬৩৩১৬
ইমেইল ঃ somoyerkheya@gmail.com
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © সময়ের খেয়া