শিরোনাম ::

চাঁদের বুড়ি : আহমেদ আশিক
ঐ আকাশে মেঘ জমেছে মেঘের গায়ে রোদ, একটু যদি রাগ করে সে কান্না করে খুব। রাতের বেলায় চাঁদের বুড়ি

পূরবী গুপ্তা’র দুটি কবিতা
আমি তোমাতেই প্রাণবন্ত আমি তোমাতেই ব্যাস্ত তোমাতেই আছে আমার সব আয়োজন। আমি তোমারই প্রাণ, তোমারই ঘ্রাণ, জীবন সত্তায় উদ্বেলিত। তুমি

তোমায় আমি পেয়ে গেলে : নজির মোড়ল
বৃষ্টি পেলে তৃষ্ণা মিটতো চাতকিনী পাখির, তেমনি তোমায় পেলে আমার তৃষ্ণা মিটতো আঁখির। নদী যেমন জোয়ার পেলে ঢেউ তুলিয়ে

বর্ষাকাল এলো : মো. এখলাছুর রহমান
আষাঢ় শ্রাবণ মিলে হলো বর্ষাকালের সৃষ্টি, কালো মেঘের ভীড় জমেছে ধরায় এলো বৃষ্টি। রিমঝিমাঝিম ছন্দ সুরে যখন বৃষ্টি আসে,

বৃষ্টি ও মেঘমালা : সাগর আহমেদ
জলে জলে জল তরঙ্গ জলের মাঝে ঢেউ, সেই জলেতে বসে আছে আউলা চুলে কেউ। কে গো তুমি জল কন্যা জলেতে

সমুদ্র সৈকত : মতিউর রহমান
সারাদেশের মানুষ-জনে মনের মোহে শান্তি পেতে, ছুটে চলে, কক্সবাজারের সমুদ্রেতে । নেশার মতই কর্ম ফেলে বৌয়ের চাপে, ঝিয়ের খুশি,

নৌকা বাইচ : শেখ মোমতাজুল করিম শিপলু
আষাঢ় শ্রাবণ বর্ষাকালে নৌকা বাইচের খেলা, দার বেয়ে যায় সারি গানে জলে ভাসায় ভেলা। নানান রঙে সাজে নৌকা বিজয় হাসির

চন্দ্রবোড়া : ওয়ালী উল্লাহ
চন্দ্রবোড়া দেশে আইলো রাসেল’স ভাইপার নামে নাম শুনিয়া আমজনতার নিচে উপরে ঘামে। সারাদেশে আতঙ্ক আর গুজব খানে খানে এক ছোবলে

দুটি কবিতা : পূরবী গুপ্তা
ছন্দে আনন্দে চলে জীবন ছন্দে চলে ঘরির কাঁটা মন যায় না মন্দেতে, ছন্দ শুনতে মন লাগে, দন্দ ভূলে মন না

বর্ষার ফল : মতিউর রহমান
বর্ষায় রিমঝিম, টাপুর টুপুর বৃষ্টি খেক শিয়াদের বিয়ে হবে সূর্যি মামার তুষ্টি। মুষলধারে আধার দিনে বাহিরে কেউ নাইরে ।