শিরোনাম ::

বৃষ্টি দানে শান্ত কর : মো. হাবিবুর রহমান
প্রকৃতির বিরূপ প্রভাবে একি সর্বনাশ! প্রখর রোদের ঝিকিমিকি মেঘশূন্য আকাশ। হিট স্ট্রোকে যাচ্ছে মারা খবরে প্রকাশ – বন্য প্রাণীর

নব্য যুগে : আসাদুজ্জামান খান মুকুল
নব যুগের বুড়ি-কুড়ি চলে সবাই রঙ্গে আমার সোনার বঙ্গে পাশ্চাত্যেরি ফ্যাশন ধরে খাটো বস্ত্র অঙ্গে। লাজ-শরমের নেই যে বালাই

রাফি স্মরণে কবিতা : আনোয়ার হোসেন
রাফি নামের ঐ মেয়েটি মরে ও হলো অমর। সবার চোখে দেখিয়ে দিল ধর্ষক বেটার খবর । কতো নারী হল

ফরিয়াদ : ওয়ালী উল্লাহ্
ক্ষমা করো ওগো প্রভূ তুমি রহিম রহমান, গুনাগার পাপী আমি তুমি মহান মহিয়ান। অন্তর্যামী খোদা তুমি তুমি সর্বশক্তিমান, তোমারি

কে নিবে দায়?- আসাদ সরকার
মনের সাথে মনের হয় নাতো কথা, আপন লোকে তাইতো দিয়ে যায় ব্যাথা। নিজকে সময় দিতে সদা অবহেলা পর -উপকারে

জানি তুমি আসবেনা : মাহবুব খান
জানি তুমি আসবেনা তবু প্রতীক্ষায় ছিলাম সারাটি বেলা, প্রখর রুদ্রের তাপদাহে আমি জ্বলে সয়েছি সে জ্বালা। আমি জানতাম তুমি

আনন্দ-নিরানন্দ : নিতাই চন্দ্র দাস
আনন্দ-নিরানন্দ লেলিহান শিখা দাউ দাউ করে ফুলকি ছড়াচ্ছে, নির্মমতা,নিষ্ঠুরতা,পাশবিকতা, দাম্ভিকতা, রূঢ়তা! গৃহে ঝিলিমিলি আনন্দঘন রঙ্গিণী উৎসবাদি, হে রূপকধারী, হে মনুষ্যালয়,

রবিউল হাসান-এর কবিতা : অনাবৃত প্রেম
অভিলাষ লালিত বুক বেয়ে, তোমার জীবনের স্বপ্ন ছুঁয়ে, গলিত লাভা নেমে আসে নাভি মূলে! জ্বলন্ত চুলায় রক্ত বমি করে ক্লান্ত

প্রেম এবং পরিণতি : রবিউল হাসান
হঠাৎ শিহরিত বুকের জমিন কেঁপে উঠলো থরথর। জীবনের প্রান্ত ছুঁয়ে গেল যৌবন সিক্ত ভালোবাসার প্রলেপ। কত বছর কেটে গেলো অথচ

বিদ্যুৎ বিহীন জীবন : ইঞ্জিনিয়ার মাহবুব খান
বিদ্যুৎ মহাশয় যেদিন থেকে চলছে আঁকাবাঁকা, ৭০ টাকায় সেদিন একটা কিনলাম হাতপাখা। ভাবলাম কদিন মানিয়ে নিব ভেবে প্রাচীনকাল, বাপ-দাদারা