শিরোনাম ::

সকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা | নূরুল ইসলাম নূরচান
প্রতিকী ছবি কার লাগিয়া কান্দ বসিয়া নির্জনে স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে ভুলে আপনজনে এ ধ্রুব সত্য কথা জানে জনে জনে

কবিতা : চোরের সিংহাসন।। রৌনকা আফরুজ সরকার
তোমরা চাল চোর, ডাল চোরের নাম শুনেছো। কখনো অফিস আদেশ চুরির কথা শুনোনি। সেই দিন বেশি দূরে নয় এমন

সৌম্য হেমন্ত দুপুর।। রফিকুল ইসলাম
নিঃসঙ্গ সাধনায় শান্ত সৌম্য হেমন্ত দুপুর সবুজের আয়ু ছিঁড়ে বাজে ঝরাপাতার নূপুর। সন্ন্যাসী ধ্যানে সাধে, উত্তরের বায়ুর বিষণ্নতা পথে পথে

মধ্যবিত্ত।। আমিনা ইয়াসমিন পলি
আমি এক মধ্যবিত্ত জীবনে ছন্দ কত্ত ! হাঁটতে আমি পারি নাকো রিকশাতে যাই, বাজারেতে নাইম্মা আমি পুরাই টাশকি খাই!

ছড়াকবিতা।। বেকার জীবন ছাড়ো।। হানিফ রাজা
বেকার জীবন ছেড়ে দিয়ে আয়’রে যুবক কাজে, কাজের মাঝে নেই ভেদাভেদ উন্নতি নাই লাজে। কোন কাজকেই ছোট করে দেখবে

কবিতা : অসংগতি।। আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন
যখন একঝাঁক পায়রা এসে জমিয়ে দিল কদম পাতার ডাল তখন হেমন্ত না বসন্ত মনে নেই। আমি মুগ্ধ হয়ে সাদা

আমিত্বে তান্ডব | আব্দুস সোবাহান
বলিষ্ঠ কণ্ঠের বাণী, বারুদের চেয়েও ভয়ংকর। বলিষ্ঠ কণ্ঠভাষীর জন্য আজো হৃদয় সপে, সপথের কোলাহলে। দাবানলের সাথে প্রেমাসক্ত মন,বিজেতা হয়ে

গণতন্ত্র।। রবিউল হাসান
জলন্ত উনুনে – শব্দ পোড়ে, বাক্য পোড়ে – পোড়ে হৃদয়ের ক্ষরণ। গণতন্ত্রের মুখ পোড়ে – জলন্ত উনুন জুড়ে হৃদয়ে কাঁপন

ইন্দ্রজাল : আব্দুস সোবাহান
পুবের জানলা খুলে দেখি তোমার মুখ, মিষ্টি হাসিতে আকুল এ প্রাণ। ইচ্ছে করে শত সহস্র বছর তোমাকে দেখি। জীবনকে শত

ক্ষান্ত হও | বশির আহমদ
দুইশো টাকার কম্বল দিয়ে দানবীর তুমি সাজও ইহার চেয়ে অধিক ভালো পাটের বস্তার কাজও। কেনো বলো তামসা করো গরীব লোকের