শিরোনাম ::

জানি তুমি আসবেনা : মাহবুব খান
জানি তুমি আসবেনা তবু প্রতীক্ষায় ছিলাম সারাটি বেলা, প্রখর রুদ্রের তাপদাহে আমি জ্বলে সয়েছি সে জ্বালা। আমি জানতাম তুমি

আনন্দ-নিরানন্দ : নিতাই চন্দ্র দাস
আনন্দ-নিরানন্দ লেলিহান শিখা দাউ দাউ করে ফুলকি ছড়াচ্ছে, নির্মমতা,নিষ্ঠুরতা,পাশবিকতা, দাম্ভিকতা, রূঢ়তা! গৃহে ঝিলিমিলি আনন্দঘন রঙ্গিণী উৎসবাদি, হে রূপকধারী, হে মনুষ্যালয়,

রবিউল হাসান-এর কবিতা : অনাবৃত প্রেম
অভিলাষ লালিত বুক বেয়ে, তোমার জীবনের স্বপ্ন ছুঁয়ে, গলিত লাভা নেমে আসে নাভি মূলে! জ্বলন্ত চুলায় রক্ত বমি করে ক্লান্ত

প্রেম এবং পরিণতি : রবিউল হাসান
হঠাৎ শিহরিত বুকের জমিন কেঁপে উঠলো থরথর। জীবনের প্রান্ত ছুঁয়ে গেল যৌবন সিক্ত ভালোবাসার প্রলেপ। কত বছর কেটে গেলো অথচ

বিদ্যুৎ বিহীন জীবন : ইঞ্জিনিয়ার মাহবুব খান
বিদ্যুৎ মহাশয় যেদিন থেকে চলছে আঁকাবাঁকা, ৭০ টাকায় সেদিন একটা কিনলাম হাতপাখা। ভাবলাম কদিন মানিয়ে নিব ভেবে প্রাচীনকাল, বাপ-দাদারা

ফিলিস্তিন : রবিউল হাসান
কিছু ক্ষত হতে রক্ত ঝড়েনা গড়িয়ে পরেনা, নোনতা বেদনা। পৃথিবী হাসেনা- তাতে কিচ্ছু আসে যায়না। স্বপ্ন পুড়ে চৌচির হয়,

ইফতারি প্রথা : নজির মোড়ল
বাংলাদেশে আছে বোধ হয় আবু জাহেল-বংশ, প্রথার নামে করছে তাঁরা সমাজটাকে ধ্বংস! রমজান এলেই কুসংস্কৃতি- ইফতারি এক প্রথা, এটা নাকি

বঙ্গবন্ধু তুমি : শামিমা আক্তার
যুগ যুগ ধরে লিখলেও লেখা শেষ হবে না লাখে শহীদের রক্তে রাঙা ভূখণ্ডে অমর গাঁথা তুমি তোমার অগ্নিঝরা ভাষণে সাত

মানহানি : নিতাই চন্দ্র দাস
তৈলাক্ত ভালোবাসা-ফুলের মানহানি, ফুলের টালের ভিতরে আজব- রুচির মানুষ রূপধারি, কুৎসিত,কদাকার কেমন জানি মনে হয় উনি ইবলিশের অবয়বী, হঠাৎ পেয়ে

বিমূর্ত প্রেমের স্মৃতি : আসাদুজ্জামান খান মুকুল
হৃদয়ের তন্ত্রীতে ব্যঞ্জনা জাগায় বিমূর্ত প্রেমের স্মৃতিগুলি। অক্ষিযুগলে ভেসে উঠে রোমাঞ্চকর কত না মুহূর্ত। প্রথম দুজনের চোখে চোখ পড়েছিল পথে