ঢাকা ০৫:৩১ পিএম, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ছড়া কবিতা

একটি নদীর নাম : রবিউল হাসান 

  হে বীর, তুমি বাঙালির মহাকালের মহাকণ্ঠ আজও বাংলার জমিনে বিস্তৃত। আজও স্বপ্ন দেখায় সোনার বাংলায়, আজও ছবি আঁকে হৃদয়ের

ঘুচাও অমানিশা : সীমা দেবনাথ 

পাপীতাপী অধম আমি প্রভু দুহাত পেতেছি তোমার দ্বারে, পরশ মণি ছোঁয়াও তুমি সদা থেকো মোর অন্তরে। সূর্য্যি যেমন বিলিয়ে দেয়

আবদ্ধ : মো. রহমত আলী

  সবার সাথে সবার জমে না তো ভাব , মনের মতো মনের আজ বড় অভাব ! সুখী সবাই উপর-উপর ,

নূতন জীবনে যাত্রা : পূরবী গুপ্তা

বহুমাত্রিক প্রতিভাবান পূরবী দাশ গুপ্তা। পেশায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। বাবা সুনীল দাশ গুপ্ত, মাতা খেলা দাশ গুপ্ত। স্বামী প্রদীপ কুমার দাশ।

বর্ষার আনন্দে : মতিউর রহমান

  আষাঢ় এলে দিনে রাতে নিয়মিত বৃষ্টি, কদম আর কৃষ্ণচূড়ার অপরূপ সৃষ্টি। নদী নালা খালবিল , ভরে উঠলো ডোবা ঝিল

চাঁদের বুড়ি : আহমেদ আশিক

  ঐ আকাশে মেঘ জমেছে মেঘের গায়ে রোদ, একটু যদি রাগ করে সে কান্না করে খুব। রাতের বেলায় চাঁদের বুড়ি

পূরবী গুপ্তা’র দুটি কবিতা

আমি তোমাতেই প্রাণবন্ত আমি তোমাতেই ব্যাস্ত তোমাতেই আছে আমার সব আয়োজন। আমি তোমারই প্রাণ, তোমারই ঘ্রাণ, জীবন সত্তায় উদ্বেলিত। তুমি

তোমায় আমি পেয়ে গেলে : নজির মোড়ল

  বৃষ্টি পেলে তৃষ্ণা মিটতো চাতকিনী পাখির, তেমনি তোমায় পেলে আমার তৃষ্ণা মিটতো আঁখির। নদী যেমন জোয়ার পেলে ঢেউ তুলিয়ে

বর্ষাকাল এলো : মো. এখলাছুর রহমান

  আষাঢ় শ্রাবণ মিলে হলো বর্ষাকালের সৃষ্টি, কালো মেঘের ভীড় জমেছে ধরায় এলো বৃষ্টি। রিমঝিমাঝিম ছন্দ সুরে যখন বৃষ্টি আসে,

বৃষ্টি ও মেঘমালা : সাগর আহমেদ 

জলে জলে জল তরঙ্গ জলের মাঝে ঢেউ, সেই জলেতে বসে আছে আউলা চুলে কেউ। কে গো তুমি জল কন্যা জলেতে