শিরোনাম ::

তুই যে অসুখ : আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন
আজ কি ভীষণ যন্ত্রণা যে তুই রক্তে ফোঁটা টগবগে যেন দুখ৷ জীবনের ব্যাপক অপ্রাপ্তি তুই হতাশা জড়ানো তুই একটি

গলদ দেখো মূলে : হানিফ রাজা
গলদ এখন হচ্ছে কোথায় ভেবো দেখো মূলে, রাতারাতি পেঁয়াজের দাম দুইশ টাকায় ঝুলে। কেউ রাখে না দুখীর খবর পরের

মিছিলের ডাক।। এম. কে. জাকির হোসাইন বিপ্লবী
চারিদিকে আজ হচ্ছে মিছিল দাবি আদায়ের তরে, সেই মিছিলে পুলিশের গুলিতে খোকার রক্ত ঝরে। হঠাৎ ব্যাথা শুরু হলো মায়ের হৃদয়

আজও শুনি গুলির আওয়াজ : রফিকুল ইসলাম
একাত্তুর ; এই তো মাত্র সেদিনের কথা ঘরেঘরে অগ্নিসংযোগ নৃশংস হত্যা, লুটতরাজ বোমা আর মেশিনগানের কান ফাঁটা আওয়াজ। ভীত সন্ত্রস্ত

কবিতা : বিজয়ের জন্যে।। মো. জোবাইর হাসান সরকার
বিজয়ের জন্য ফোটে ফুল বিজয়ের জন্যে ফল। ফসলের সোনালী হাসি রোদে ঝলমল। বিজয়ের জন্য বাবুই আজ বাসা বাঁধে তালগাছে। বিজয়ের

কবিতা : অপূর্ণতা।। সীমা দেবনাথ
পাড়ি দিতে নদী হাল ভাঙে যদি শক্ত হাতে ছিন্ন হাল ধরে পাল, প্রাণপণে বেয়ে যাবো মম তরী মিলবে পাড় পাবো

বিজয় ডিসেম্বর : আসাদুজ্জামান খান মুকুল
দেশের তরে লড়াই করে মুক্তি সেনা দল, হায়েনাদের করছে তাড়া বক্ষে নিয়ে বল! স্বাধীনতার স্বাধ ভুগিতে করেছে তাঁরা পণ!

শেষ সময় : আমিনা ইয়াসমিন পলি
মাছের কাঁটা বাছতে গিয়ে গিলেই ফেলে কাঁটা চোখের ছানি অমনি আছে বিড়াল চাটে পা টা — কাশতে কাশতে বিষম খেল

যখন স্বাধীন হলো : মাহমুদা আঞ্জুমান
নয় নয়টি মাস যুদ্ধ শেষে স্বাধীন হলো দেশ, বাতাসে পতপত করে উড়ছে লাল সবুজের পতাকা, বাংলাদেশ বেতার কেন্দ্র থেকে ভেসে

বাঙলার বিকল্প নেই : আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন
তোমার ভিন্ন কোনো ছায়া দেখিনি দেখিনি তোমার অনুরূপ কোনো স্তর যেখানে সবুজের সাথে হলুদ রঙের ঢং চোখে পড়েনি তোমার